সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

দ্বিতীয় অধ্যায়

দ্বিতীয় অধ্যায় : বচন 

Second Chapter : Proposition

১) বহুবিকল্পধর্মী প্রশ্নাবলী ও তার উত্তর :
২) সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্নাবলী ও তার উত্তর :
৩) বিষয়ভিত্তিক বা বর্ণনামূলক প্রশ্নাবলী ও তার উত্তর :
  1. বচন কাকে বলে? বচনাকার কাকে বলে? বচন ও বচনকারের পার্থক্য লেখো।
  2. বচনের শ্রেণি বিভাগ, নিরপেক্ষ ও সাপেক্ষ বচনের পার্থক্য
  3. গঠন অনুসারে বচনের শ্রেণি বিভাগ, সরল ও যৌগিক বচনের পার্থক্য
  4. নিরপেক্ষ বচন বলতে কী বোঝো? একটি উদাহরণ দিয়ে নিরপেক্ষ বচনের বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করো। পদের ব্যাপ্যতা বলতে কী বোঝায় (১৭, ২০, ২৩) ? পদের ব্যাপ্যতা সংক্রান্ত সাধারণ নিয়মগুলো উল্লেখ করো (২০)। - ২০২৩
  5. নিরপেক্ষ বচনের 'পদের ব্যাপ্যতা' বলতে কী বোঝো (১৭, ২০, ২৩)? নিরপেক্ষ বচনের কোন কোন পদ ব্যাপ্য এবং অব্যাপ্য তা উদাহরণ সহ লেখো। পদের ব্যাপ্যতা সংক্রান্ত সাধারণ নিয়মগুলো উল্লেখ করো (২৩)। - ২০২০
  6. বচন বলতে কী বোঝো? উদাহরণ সহ নিরপেক্ষ ও সাপেক্ষ বচনের মধ্যে পার্থক্য করো। - ২০২২
  7. গুণ ও পরিমাণ অনুযায়ী নিরপেক্ষ বচনের শ্রেণি বিভাগ করো। একটি উদাহরণ দিয়ে নিরপেক্ষ বচনের অংশগুলো দেখাও। - ২০১৬
  8. সংযোজক কী? সংযোজকের স্বরূপ বা বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
  9. নিরপেক্ষ বচন কাকে বলে? এটি কত প্রকার ও কী কী? নিরপেক্ষ বচনের সংযোজকের ভূমিকা আলোচনা করো।
  10. সাপেক্ষ বচন কাকে বলে? সাপেক্ষ বচন কয় প্রকার ও কী কী? বচন ও বাক্যের মধ্যে পার্থক্য দেখাও।
  11. প্রাকল্পিক ও বৈকল্পিক বচন কাকে বলে? প্রাকল্পিক ও বৈকল্পিক বচনের গুণ ও পরিমাণ কীভাবে নির্ধারিত হয়?

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গঠন অনুসারে বচনের শ্রেণি বিভাগ, সরল ও যৌগিক বচনের পার্থক্য

গঠন অনুসারে বচনকে কয়ভাগে বাগ করা যায় এবং কী কী? সরল বচন ও যৌগিক বচনের পার্থক্য দেখাও। Into what parts can Proposition be divided according to structure and what are they? Distinguish between simple Proposition and compound Proposition. গঠন অনুসারে বচনের শ্রেণি বিভাগ : গঠন অনুসারে বচনকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা, ১) যৌগিক বচন ২) সরল বা অযৌগিক যৌগিক বচন : যে বচনের অন্তর্গত এক বা একাধিক অংশ স্বতন্ত্রভাবে বচন হিসাবে গণ্য হওয়ার যোগ্য, তাকে যৌগিক বচন বলে। যেমন, এমন নয় যে রাম একজন দার্শনিক it is not the case that man is immortal. রাম আসবে এবং যদু আসবে। Raju is honest and intelligent. সরল বচন : যে বচনের অন্তর্গত কোনো অংশ স্বতন্ত্রভাবে বচন হিসাবে গণ্য হওয়ার যোগ্য নয়, তাকে সরল বচন বলে। যেমন, উদাহরণ : শিশু হয় সরল হিউম একজন দার্শনিক। সরল বচন ও যৌগিক বচনের পার্থক্য : সরল ও যৌগিক বচনের মধ্যে নিম্নলিখিত পার্থক্য দেখা যায় : প্রথমত, সরল বচন এক ধরণের নিরপেক্ষ বচন। শিশু হয় সরল। নিরপেক্ষ বচনের শর্ত অনুযায়ী এই বচনের 'শিশু'র 'সরল' হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত আরোপিত হয়নি। যৌগিক বচন প্রধানত সাপে...
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
সম্পূর্ণ উত্তর দেখো »

বচন কাকে বলে? বচনাকার কাকে বলে? বচন ও বচনকারের পার্থক্য

বচন কাকে বলে? বচনাকার কাকে বলে? বচন ও বচনকারের মধ্যে পার্থক্য কী? What is the Proposition? What is Propositional Form? What is the difference between Proposition and Propositional Form? বচন কাকে বলে : বচনাকার কাকে বলে : বচন ও বচনকারের মধ্যে পার্থক্য : বচন ও বচনাকারের মধ্যে নিম্নলিখিত পার্থক্যগুলো লক্ষ্য করা যায় : ১) একাধিক বচন নিয়ে একটি যুক্তিবাক্য গঠিত হয়। তাই বচন হল যুক্তির অঙ্গবাক্য বা অবয়ব। অন্যদিকে, বচনের একটি অর্থপূর্ণ বিষয়বস্তু থাকে। কোন বচন থেকে এই বিষয়বস্তু তুলে নিলে বচনের যে গঠনভঙ্গি বা কাঠামোটি পড়ে থাকে তাকে বচনের আকার বলে। ২) বচনের উপাদানকে বচনের বিষয়বস্তু বলে। তাই বচনের একটি নির্দিষ্ট বক্তব্য থাকে। কিন্তু বচনাকারের কোন নির্দিষ্ট বক্তব্য থাকে না। থাকে শুধু বিশেষ বিশেষ সম্বন্ধে আবদ্ধ অবস্থায় থাকা কয়েকটি বর্ণ প্রতীক বা সাংকেতিক চিহ্ন। ৩) বচন হল একটি পূর্ণাঙ্গ বাক্য। কারণ, এর একটি অর্থপূর্ণ বিষয়বস্তু থাকে। অন্যদিকে, বচনাকারে থাকে কয়েকটি বর্ণ-প্রতীক বা সাংকেতিক চিহ্ন। তাই বচনের আকার হল তার গঠনভঙ্গি, পূর্ণাঙ্গ বাক্য নয়। কয়েকটি উদাহরণের মাধ্যমে এই পার্থক্যকে স্পষ্ট করা যায়। ...
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
সম্পূর্ণ উত্তর দেখো »

বচনের শ্রেণি বিভাগ, নিরপেক্ষ ও সাপেক্ষ বচনের পার্থক্য

 বচন কয় প্রকার ও কী কী? নিরপেক্ষ ও সাপেক্ষ বচনের পার্থক্য দেখাও Classification-of- Proposition- Difference-between- Categorical-and-Conditional-Proposition প্রকৃতি অনুযায়ী বচনের শ্রেণি বিভাগ : বচনে দুটি বিষয়ের মধ্যে সম্বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এই সম্বন্ধের প্রকৃতি অনুসারে বচন দুই প্রকারের। যথা,  ১) নিরপেক্ষ বচন,  খ) সাপেক্ষ বচন। নিরপেক্ষ বচন : যে বচনের উদ্দেশ্য ও বিধেয়ের সম্বন্ধ অন্য কোন শর্তের ওপর নির্ভর করে না, তাকে নিরপেক্ষ বচন বলে। যেমন, A - সকল শিশু হয় সরল। E - কোনো মানুষ নয় দেবতা। এই বচন দুটির প্রথমটিতে 'শিশু' সম্বন্ধে 'সরল' কথাটা স্বীকার করা হয়েছে। এবং দ্বিতীয়টিতে 'মানুষ' সম্বন্ধে 'দেবতা' কথাটিকে অস্বীকার করা হয়েছে। লক্ষ্য করলে দেখা যায়, এই দুই ক্ষেত্রেই (স্বীকৃতি বা অস্বীকৃতির ) কোনো পূর্ব শর্তের ওপর নির্ভর করতে হয়নি। এই কারণে, এই বচন দুটি নিরপেক্ষ বচন বলে। সাপেক্ষ বচন : যে বচনের উদ্দেশ্য ও বিধেয়ের সম্বন্ধ অন্য কোন শর্তের ওপর নির্ভর করে, তাকে সাপেক্ষ বচন বলে। যেমন, যদি বেশি বৃষ্টি হয় তবে বন্যা হবে। দেব একজন অভিনেতা অথবা কবি। এই বচন দুটির প্রথমটিতে ...
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
সম্পূর্ণ উত্তর দেখো »